ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (কোয়াব) এজিএম ও কাউন্সিল হয়েছে আজ। ক্রিকেটে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডব।
ক্রীড়াক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কোয়াবের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটে অবদান রাখায় পুরস্কার পেয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই পঞ্চপাণ্ডবের হাত ধরেই বাংলাদেশের ক্রিকেটে এসেছে অনেক সাফল্য। কোয়াবের মরণোত্তর সম্মাননা পেয়েছেন জালাল আহমেদ চৌধুরী, আফজালুর রহমান সিনহা ও নাদির শাহ। ভয়েস অব বাংলাদেশ হয়েছেন সাবেক ক্রিকেটার আতাহার আলী খান। ব্যাট-প্যাড তুলে রাখার পর ধারাভাষ্যকক্ষে দীর্ঘদিন কাজ করে আসছেন তিনি।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের সম্মাননা পেয়েছেন আকবর আলী। তাঁর নেতৃত্বেই ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতে বাংলাদেশ। যা বাংলাদেশের প্রথম কোনো আইসিসি শিরোপাও। ক্রিকেট কোচিংয়ে বিশেষ অবদানের পুরস্কার পেয়েছেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ সুজন ও কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। এ ছাড়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অবদান রাখায় পুরস্কার পেয়েছেন তুষার ইমরান, অলক কাপালি, রাজিন সালেহ, নাঈম ইসলাম ও এনামুল হক জুনিয়রের মত ক্রিকেটাররা।
কোয়াবের পুরস্কার পেলের যাঁরা—
মরণোত্তর সম্মাননা: জালাল আহমেদ চৌধুরী, আফজালুর রহমান সিনহা ও নাদির শাহ।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলে অপরিসীম অবদানের জন্য: মাশরাফি বিন মতুর্জা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
নারী ক্রিকেটে অবদান: সালমা খাতুন ও ফারজানা হক পিংকি।
আইসিসি ট্রফি ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের দিন বদলের শুরু: আকরাম খান।
ভয়েস অব বাংলাদেশ: আতাহার আলী খান।
ক্রিকেট কোচিংয়ে বিশেষ অবদানের জন্য: খালেদ মাহমুদ সুজন ও মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।
ক্রিকেটার থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারি: নিয়ামুর রশিদ রাহুল, শরফুদ্দৌলাহ ইবনে শহীদ সৈকত, মাসুদুর রহমান মুকুল।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের সম্মাননা: আকবর আলী।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অসামান্য অবদানের জন্য: এস কে রাসেল, তুষার ইমরান, অলক কাপালি, রাজিন সালেহ, জহিরুল ইসলাম অমি, জিয়াউর রহমান, নাঈম ইসলাম. মার্শাল আইয়ুব ও এনামুল হক জুনিয়র।